Skip to content
  • Home
  • About us
  • Contact us
  • Disclaimer
  • DMCA
  • Privacy Policy
Humayun ahmed Book logo

Humayun Ahmed Books PDF Download

Humayun Ahmed all books pdf collection.

  • Home
  • All Books
  • Himu Series
  • Humayun Ahmed Bio
  • Humayun Ahmed Quotes
  • Toggle search form
Se Ashe Dhire by humayun ahmed

Se Ashe Dhire – সে আসে ধীরে Pdf Download

Posted on July 4, 2021September 19, 2022 By Himu No Comments on Se Ashe Dhire – সে আসে ধীরে Pdf Download
5/5 - (1 vote)
Himu Series
Se Ashe Dhire by humayun ahmed

সে আসে ধীরে – হুমায়ূন আহমেদ

হিমু সিরিজের বইগুলোর মধ্যে হিমুর আছে জল বইটি ১২তম। নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ-এর সৃষ্ট চরিত্রগুলোর মধ্যে হিমু অন্যতম। হিমু সিরিজের প্রথম বই হলো ময়ূরাক্ষী (১৯৯০)। প্রাথমিক সাফল্যের পর হিমু চরিত্র বিচ্ছিন্নভাবে হুমায়ুন আহমেদের বিভিন্ন উপন্যাসে প্রকাশিত হতে থাকে। সে আসে ধীরে বইটি ফেব্রুয়ারি ২০০৩ সালে অন্যপ্রকাশ থেকে বইটি বের হয়। বইটি ডাউনলোড করতে অথবা অনলাইনে পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

Se Ashe Dhire PDF Download

Se Ashe Dhire Review

হুমায়ূন আহমেদের লেখা বলতেই একটি ঘোর।যে ঘোর থেকে বেরুতে ইচ্ছে হবে না।শেষ হলেও যেন রেশটা অনেকদিন বর্তমান থাকে।যা চট করে ভুলে যাওয়া যায় না।পড়ন্ত বিকেলে ঘরমুখো পাখিগুলো যখন ফিরতে শুরু করে তখনই এক কাপ চা হাতে এই বই নিয়ে বসে যাওয়াটা দোষের কিছু না!!

হাবিবুর রহমান, যার টিনের চালের ঘরে বৃষ্টি উপভোগ করার জন্য হিমু বৃষ্টির দিনে উপস্থিত হয়, তাকে হতদরিদ্র বলা না গেলেও নিম্নবিত্ত বলা চলে।স্ত্রী ফরিদার চিকিৎসার জন্য তার টাকা জোগাড় করতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে।আসমা নামের এক নিঃসন্তান মহিলা হাবিবুর রহমান এর ছেলে ইমরুল কে দত্তক নিতে চায়। কিন্তু নিঃসন্তান আসমা যখন জানতে পারে সে মা হতে পারবে তখন ইমরুল কে আর দত্তক নিতে চায় না।হিমু এর পরিবর্তে ফরিদার চিকিৎসার খরচ চায়।

আচ্ছা কাউকে ভাল না বাসলে কি তার সাথে এতটা বছর কাটিয়ে দেওয়া যায়? পাশাপাশি এক ঘরে থেকে কি শুধু মায়া জন্মায়? ভালবাসার ছিটেফোঁটাও থাকে না??

একসময় পাঞ্জাবির রঙ এবং পৃথিবীর রঙ একরকম হয়ে যায়। অদ্ভুত স্বপ্নময় হলুদ আলোয় চারদিক ঝলমল করে ওঠে।এই আলোর নাম কন্যা সুন্দর আলো।কারণ এই আলোতে অতি সাধারণ চেহারার মেয়েকেও অদ্ভুত রূপবতী মনে হয়।মনে হয় পৃথিবীর সব রূপ নিয়ে সে পৃথিবীতে এসেছে।ন

Read More: মন খারাপের স্ট্যাটাস – Mon Kharaper Status

সে আসে ধীরে বইয়ের কিছু অংশ

[উৎসর্গ
মৃত্যুর কাছাকাছি যাবার মতো ঘটনা আমার জীবনে কয়েকবারই ঘটেছে। একবারের কথা বলি। আমায় হার্ট অ্যাটাক হয়েছে–আমাকে নেয়া হয়েছে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। আমি চলে গিয়েছি প্ৰবল ঘোরের মধ্যে, চারপাশের পৃথিবী হয়েছে অস্পষ্ট। এর মধ্যেও মনে হচ্ছে হলুদ পাঞ্জাবি পরা এক যুবক আমার পাশে বসে। কে সে? হিমু না-কি? আমি বললাম, কে? যুবক কাঁদো কাঁদো গলায় বলল, হুমায়ূন ভাই, আমি স্বাধীন। আপনার শরীর এখন কেমন। শরীর কেমন জবাব দিতে পারলাম না, আবারো অচেতন হয়ে পড়লাম। এক সময় জ্ঞান ফিরল। হলুদ পাঞ্জাবি পর যুবক তখনো পাশে বাসা। আমি বললাম, কে? যুবক কাঁপা কাঁপা গলায় বলল, আমি স্বাধীন।
হিমুর এই বইটি স্বাধীনের জন্যে। যে মমতা সে আমার জন্যে দেখিয়েছে সেই মমতা তার জীবনে বহুগুণে ফিরে আসুক–তার প্রতি এই আমার শুভকামনা।
হুমায়ূন আহমেদ]
০১.
আক্কেলগুড়ুম নামে বাংলা ভাষায় একটি প্রচলিত বাগধারা আছে। যা দেখে গুড়ুম শব্দে আক্কেল খুবড়ি খেয়ে পড়ে–তাই আক্কেলগুড়ুম। মাজেদা খালাকে দেখে আমার মাথায় নতুন একটা বাগধারা তৈরি হলো।–দৃষ্টিগুড়ুম আক্কেলগুড়ুমে যেমন আক্কেল খুবড়ি খেয়ে পড়ে, দৃষ্টিগুড়ুমে দৃষ্টিরও সেই অবস্থা হয়। আমার দৃষ্টি খুবড়ি খেয়ে মেঝেতে পড়ে গেল। খালা হুলুস্কুল আকার ধারণ করেছেন। ফুলে-ফোঁপে একাকার হয়েছেন। ইচ্ছা করলেই বিশ্বের এক নম্বর মোটা মহিলা হিসেবে তিনি যে-কোনো সার্কাস পার্টিতে জয়েন করতে পারেন। আমি নিজের অজান্তেই বলে ফেললাম—ইয়া হু।
মাজেদা খালা তীক্ষা গলায় বললেন, কী বললি?
আমি বিনীতভাবে বললাম, ইয়া হু বলেছি।
খালা বললেন, ইয়া হু মানে কী?
ইয়া হুর কোনো মানে নেই। আমরা যখন হঠাৎ কোনো আবেগে অভিভূত হই তখন নিজের অজান্তেই ইয়া হু বলে চিৎকার দেই। যারা ইসলামি ভাবধারার মানুষ, তারা বলে ইয়া আলি।
ইয়া হু বলার মতো কী ঘটনা ঘটেছে?
আমি বললাম, ঘটনা তুমি ঘটিয়েছ খালা। তোমার যে অবস্থা তুমি যেকোনো সুমে রেসলারকে প্যারাসিটামল ট্যাবলেটের মতো কুৎ করে গিলে ফেলতে পোর। ব্যাটা বুঝতেও পারবে না।
খালা হতাশ গলায় বললেন, গত বছর শীতের সময় টনশিল অপারেশন করিয়েছি, তারপর থেকে এই অবস্থা। রোজ ওজন বাড়ছে। খাওয়া-দাওয়া এখন প্ৰায় বন্ধ। কোনো লাভ হচ্ছে না। বাতাস খেলেও ওজন বাড়ে। গত পনেরো দিন ভয়ে ওজন করি নি।
ভালো করেছ। ওজন নেয়ার স্টেজ তুমি পার করে ফেলেছ।
আমাকে নিয়ে তোর বক্তৃতা দিতে হবে না। তোকে এ জন্যে ডাকি নি। আরো সিরিয়াস ব্যাপার আছে। তুই চুপ করে বোস। কিছু খাবি?
না।
মাজেদা খালা বিরক্ত হয়ে বললেন, আমার কোনো কথায় না বলবি না। আমি না শুনতে পারি না। গরম গরম পরোটা ভেজে দিচ্ছি, খাসির রেজালা দিয়ে খা। আমার নিজের খাওয়া-দাওয়া সম্পূর্ণ বন্ধ। অন্যদের খাইয়ে কিছুটা সুখ পাই। বাসি পোলাও আছে। পরোটা খাবি না-কি বাসি পোলাও গরম করে দেব?
দুটাই দাও।
মাজেদা খালার বিরক্ত মুখে এইবার হাসি দেখা গেল। তিনি সত্যি সত্যি থপথপ শব্দ করতে করতে রান্নাঘরের দিকে রওনা হলেন। এই মহিলাকে দেড় বছর পর দেখছি। দেড় বছরে শরীরকে হুলুস্কুল পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া বিস্ময়কর ঘটনা। বিস্ময় হজম করতে আমার সময় লাগছে।
তুমি হিমু না?
আমার পিছন দিকের দরজা দিয়ে খালু সাহেব ঢুকেছেন। তিনি এই দেড় বছরে আরো রোগী হয়েছেন। চিমশে মেরে গেছেন। মানুষের চোখে হতাশ ভাব দেখা যায়ইনার শরীরের চামড়ায় হতাশ ভােব চলে এসেছে। তিনি অসীম বিরক্তি নিয়ে আমাকে দেখতে লাগলেন। আমি এই ব্যাপারটা আগেও লক্ষ করেছি— কোনো বাড়িতে যদি কেউ একজন আমাকে খুব পছন্দ করে তাহলে আরেকজন থাকবে যে আমাকে সহাই করতে পারবে না। যতটুকু ভালোবাসা ঠিক ততটুকু ঘৃণায় কাটাকাটি। সাম্যাবস্থা, ন্যাচারাল ইকুইলিব্রিয়াম।
খালু সাহেব বললেন, তুমি এখানে বসে আছ কেন? আমার যতদূর মনে পড়ে তোমাকে আমি বিশেষভাবে বলেছিলাম, ভবিষ্যতে কখনো এ বাড়িতে পা দেবে না। বলেছিলাম না?
জি বলেছিলেন।
তাহলে এসেছি কেন?
খালা খবর পাঠিয়ে এনেছেন। তার কী একটা সমস্যা নাকি হয়েছে।
তুমি সমস্যার সমাধান কীভাবে করবে? আমি আমার জীবনে তোমাকে কোনো সমস্যার সমাধান করতে দেখি নি। তুমি যে-কোনো তুচ্ছ সমস্যাকে ঘোট পাকিয়ে দশটা ভয়াবহ সমস্যায় নিয়ে যাও। সমস্যা তখন মাথায় উঠে জীবন অতিষ্ঠা করে তুলে। তুমি এক্ষুণি বিদেয় হও।
চলে যাব।
অবশ্যই চলে যাবে।
বাসি পোলাও, রেজালা এবং গরম গরম পরোটা ভেজে এনে খালা যখন দেখবেন। আমি নেই, তখন খুব রাগ করবেন।
সেটা আমি দেখব।
খাবারগুলি তখন আপনাকে খেতে হতে পারে।
আমার সঙ্গে রসিকতা করবে না। তোমার সস্তা রসিকতা অন্যদের জন্যে রেখে দাও। গোপাল ভাড় আমার পছন্দের চরিত্র না।
আমি উঠে দাঁড়ালাম। চলে যাবার উদ্দেশ্যে যে উঠে দাঁড়ালাম তা না। যাচ্ছি। যাব। যাচ্ছি। যাব করতে থাকিব, এর মধ্যে খালা এসে পড়বেন। পরিস্থিতি তিনিই সামলাবেন।
খালু সাহেব থমথমে গলায় বললেন, এই যে তুমি যাচ্ছি। আর কখনো এ বাড়িতে পা দেবে না। নেভার এভার। তোমাকে এ বাড়ির সোফায় বসে থাকতে দেখা অনেক পরের ব্যাপার, এ বাড়িতে তোমার নাম উচ্চারিত হোক তাও আমি চাই না। এ বাড়ির জন্যে তুমি নিষিদ্ধ চরিত্র।
জি আচ্ছা।
এখনো দাঁড়িয়ে আছ কেন? হাঁটা শুরু করা। ব্যাক গিয়ার।
মাজেদা খালা যে পর্বতের সাইজ নিয়ে নিচ্ছেন–এই নিয়ে কিছু ভেবেছেন?
ভাবলেও আমার ভাবনা তোমার সঙ্গে শেয়ার করার কোনো প্রয়োজন দেখছি না।
জি আচ্ছা।
তোমার ত্যাদাঁড়ামি অনেক সহ্য করেছি, আর না।
আমি অতি বিনয়ের সঙ্গে বললাম, যাবার আগে আমি শুধু একটা কথা জানতে চাচ্ছি। কথাটা জেনেই চলে যাব। ভুলেও এদিকে পা বাড়াব না।
কী কথা?
এই যে আপনি বলেছেন–তোমার ত্যাঁদড়ামি আর সহ্য করব না। ত্যাঁদড়ামি শব্দটা কোত্থেকে এসেছে? বান্দর থেকে এসেছে বান্দরামি। সেই লজিকে ত্যাদড় থেকে আসবে ত্যাঁদড়ামি। ত্যাঁদড় কোন প্ৰাণী?
খালু সাহেবের মুখ দেখে মনে হলো, একটা থাপ্পড় দিয়ে আমার মাঢ়ির দুএকটা দাঁত ফেলে দিতে পারলে তিনি খুশি হতেন। অনেক কষ্টে নিজেকে সামলে তিনি দরজার দিকে আঙুল উচিয়ে আমাকে ইশারা করলেন। আমি সুবোধ বালকের মতো দরজা দিয়ে বের হয়ে পড়লাম। ঘটাং শব্দ করে খালু সাহেব দরজা বন্ধ করে দিলেন। তবে আমি চলে গেলাম না। বন্ধ দরজার ওপাশে দাঁড়িয়ে রইলাম। কান পেতে রাখলাম ড্রয়িং রুমের দিকে। যেই মুহূর্তে ড্রয়িংরুমে খালা এন্ট্রি নেবেন সেই মুহুর্তে আমি কলিংবেল টিপব। আমার নিজের স্বার্থেই খালার সঙ্গে দেখা হওয়াটা আমার জন্যে প্রয়োজন। কারণ খালা আমাকে লিখেছেন–
হিমুরে,
তুই আমাকে একটা কাজ করে দে। কাজটা ঠিকমতো করলেই তোকে এক হাজার অষ্ট্রেলিয়ান ডলার দেয়া হবে। তোর পারিশ্রমিক।
মাজেদা খালা।
পুনশ্চ : ১. তুই কেমন আছিস? পু
নশ্চ : ২, আমি আর বাঁচব না রে।
এক হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার ঠিক কত টাকা তা আমি জানি না। আমার এই মুহুর্তে দরকার বাংলাদেশী টাকায় এক লাখ বিশ হাজার টাকা। খালার সঙ্গে নেগোসিয়েশনে যেতে হবে। অস্ট্রেলিয়ান ডলারের বদলে আমাকে বাংলাদেশী টাকায় সেটেলমেন্ট করতে হবে।
ড্রয়িংরুমে খালার গলা শোনা যাচ্ছে। আমি কলিংবেল চেপে ধরে থাকলাম। যতক্ষণ দরজা খোলা না হবে ততক্ষণ বেল বাজতেই থাকবে।
খালা দরজা খুলে দিলেন। আমি আবার এন্ট্রি নিলাম। বসার ঘর শত্রুমুক্ত। খালু সাহেবকে দেখা যাচ্ছে না।
মাজেদা খালা বিস্মিত গলায় বললেন, তুই কোথায় গিয়েছিলি? তোর খালুকে জিজ্ঞেস করলাম, সে বলল তাকে দেখেই না-কি তুই ছুটে ঘর থেকে বের হয়ে গেছিস। ঘটনা। কী?
আমি বললাম, খালা, উনাকে কেন জানি খুব ভয় লাগে। তাকে ভয় লাগার কী আছে? দিন দিন তোর কী হচ্ছে? নিজের আত্মীয়স্বজনকে ভয় পেতে শুরু করেছিস। কোনদিন শুনব তুই আমার ভয়েও অস্থির। খাবার ডাইনিং রুমে দিয়েছি, খেতে আয়।
ডাইনিং রুমে খালু সাহেব বসে নেই তো?
থাকলে কী? আশ্চর্য তুই তো দেখি মানসিক রোগী হয়ে যাচ্ছিস। রোগা চিমশা তেলাপোকা টাইপের একটা মানুষ। তাকে ভয় পাওয়ার কী আছে?
খালু সাহেব ডাইনিং রুমের চেয়ারে খবরের কাগজ হাতে নিয়ে বসে আছেন। আমাকে ঢুকতে দেখে মুখের উপর থেকে কাগজ সরিয়ে একবার শুধু দেখলেন, আবার কাগজ দিয়ে মুখ ঢেকে ফেললেন। যে দৃষ্টিতে দেখলেন সেই দৃষ্টির নাম সৰ্পদৃষ্টি। ছোবল দেবার আগে এই দৃষ্টিতে তারা শিকারকে দেখে নেয়। আমি বললাম, খালু সাহেব ভালো আছেন?
তিনি জবাব দিলেন না। মাজেদা খালা বললেন, এ কী! তুমি ওর কথার জবাব দিচ্ছি না কেন? বেচারা এমনিতেই তোমাকে ভয় পায়। এখন যদি কথারও জবাব না দাও, তাহলে তো ভয় আরো পাবে।
খালু সাহেব শুকনো মুখে বললেন, আমি কাগজ পড়ছিলাম। কী বলেছে শুনতে পাই নি।

সে আসে ধীরে উপন্যাসের উক্তি

মেয়েরা যে কত আবেগ নিয়ে ভালোবাসতে পারে তা আপনারা পুরুষরা কখনোই বুঝবেন না।

হুমায়ূন আহমেদ (সে আসে ধীরে)

“পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী মানুষ কে?
যার কাছে ঘুম আনন্দময় সে-ই পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ।”

হুমায়ূন আহমেদ (সে আসে ধীরে)
Himu Series - হিমু সমগ্র, Humayun Ahmed Books

Post navigation

Previous Post: Chole Jay Bosonter Din – চলে যায় বসন্তের দিন Pdf Download
Next Post: Ei Ami Humayun Ahmed Pdf Download – এই আমি হুমায়ূন আহমেদ

Related Posts

লীলাবতী – Lilaboti by Humayun Ahmed Pdf Download Humayun Ahmed Books
Himu Somogro 2 Pdf Download – হিমু সমগ্র ২ Himu Series - হিমু সমগ্র
Himu by humayun ahmed pdf download হিমু – Himu By Humayun Ahmed PDF Download Himu Series - হিমু সমগ্র
Kobi Humayun Ahmed Pdf Download – কবি উপন্যাস Humayun Ahmed Books
Himu ebong havard phd boltu bhai pdf download Himu Ebong Harvard Phd Boltu Bhai Pdf Download – হিমু এবং হার্ভার্ড পি.এইচ.ডি বল্টু ভাই Himu Series - হিমু সমগ্র
Himu Mama Pdf Download – হিমু মামা Himu Series - হিমু সমগ্র

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Follow Our Official Page

Categories

  • Bangla Kobita | বাংলা কবিতা
  • Himu Series – হিমু সমগ্র
  • Humayun Ahmed Bio
  • Humayun Ahmed Books
  • Humayun Ahmed Quotes
  • Insurance
  • Onuprerona Mulok Kobita | অনুপ্রেরণামূলক কবিতা
  • Premer Kobita | প্রেমের কবিতা

Recent Posts

  • Pile Potka পিলে-পটকা – কাজী নজরুল ইসলাম Kazi Nazrul Islam
  • Ghoshona ঘোষণা – কাজী নজরুল ইসলাম Kazi Nazrul Islam
  • Apon Piasi আপন – পিয়াসী – কাজী নজরুল ইসলাম Kazi Nazrul Islam
  • Sindhu2 সিন্ধুঃ দ্বিতীয় তরঙ্গ – কাজী নজরুল ইসলাম Kazi Nazrul Islam
  • Oprup Se Duronto অপরূপ সে দুরন্ত – কাজী নজরুল ইসলাম Kazi Nazrul Islam
  • Dupur Ovisar দুপুর-অভিসার – কাজী নজরুল ইসলাম Kazi Nazrul Islam
  • Bondhon বন্ধন – কাজী নজরুল ইসলাম Kazi Nazrul Islam
  • Manos Bodhu মানস-বধূ – কাজী নজরুল ইসলাম Kazi Nazrul Islam
  • Niruddesher Jatri নিরুদ্দেশের যাত্রী – কাজী নজরুল ইসলাম Kazi Nazrul Islam
  • Hindi Gan হিন্দি গান – কাজী নজরুল ইসলাম Kazi Nazrul Islam
  1. Juana on Ei Ami Humayun Ahmed Pdf Download – এই আমি হুমায়ূন আহমেদMay 9, 2023

    His books is amazing 👏

  2. Shuvoshree biswas on হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম – Himur Hate Koyekti Neel Poddo Pdf DownloadMay 8, 2023

    My favourite poet is Humayun ahmad.He is my inspector. I love him so much. I want to read of all…

  3. Sorna on অপেক্ষা – Opekkha By Humayun Ahmed Pdf DownloadDecember 10, 2022

    Kihvabe porlen help me

  4. krishno kumar on হিমু ও রুপার গল্প – Himu and RupaNovember 9, 2022

    হুমায়ূন আহমেদের অমর সৃষ্টি(হিমু)।হিমুকে যে একবার বুঝতে শুরু করবে সেই হিমু পড়ে মজা পাবে।আমার মতে হিমুর দ্বারা হুমায়ূন আহমেদ (কিশোর/যুবক)-দের…

  5. Molla Rana on অপেক্ষা – Opekkha By Humayun Ahmed Pdf DownloadSeptember 13, 2022

    অপেক্ষা উপন্যাস পড়ে অনেক ভালো লাগলে এবং অনেক কষ্ট ও হয়েছে । সাহিত্যর রস বুঝি এমন ই হয়। মোল্লা রানা…

Copyright © 2023 Humayun Ahmed Books PDF Download.

Powered by PressBook Grid Blogs theme