কৃতীর প্রমাদ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর টিকি মুণ্ডে চড়ি উঠি কহে ডগা নাড়ি, হাত-পা প্রত্যেক কাজে ভুল করে ভারি। হাত-পা কহিল হাসি, হে অভ্রান্ত চুল, কাজ করি আমরা যে, তাই করি ভুল। (কণিকা কাব্যগ্রন্থ) Read more
কুসুমের শোভা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কুসুমের শোভা কুসুমের অবসানে মধুরস হয়ে লুকায় ফলের প্রাণে (স্ফুলিঙ্গ) Read more
কুমার – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কুমার, তোমার প্রতীক্ষা করে নারী, অভিষেক-তরে এনেছে তীর্থবারি। সাজাবে অঙ্গ উজ্জ্বল বরবেশে, জয়মাল্য-যে পরাবে তোমার কেশে, বরণ করিবে তোমারে সে-উদ্দেশে দাঁড়ায়েছে সারি সারি। দৈত্যের হাতে স্বর্গের পরাভবে বারে বারে, বীর, জাগ ভয়ার্ত ভবে। ভাই ব’লে তাই... Read more
কুটুম্বিতা-বিচার – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কেরোসিন-শিখা বলে মাটির প্রদীপে, ভাই ব’লে ডাক যদি দেব গলা টিপে। হেনকালে গগনেতে উঠিলেন চাঁদা— কেরোসিন বলি উঠে, এসো মোর দাদা! (কণিকা কাব্যগ্রন্থ) Read more
কী পাই, কী জমা করি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কী পাই, কী জমা করি, কী দেবে, কে দেবে, দিন মিছে কেটে যায় এই ভেবে ভেবে। চ’লে তো যেতেই হবে— কী যে দিয়ে যাব বিদায় নেবার অাগে এই কথা ভাবো! (স্ফুলিঙ্গ) Read more
