হাস্যদমনকারী গুরু – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হাস্যদমনকারী গুরু– নাম যে বশীশ্বর, কোথা থেকে জুটল তাহার ছাত্র হসীশ্বর। হাসিটা তার অপর্যাপ্ত, তরঙ্গে তার বাতাস ব্যাপ্ত, পরীক্ষাতে মার্কা যে তাই কাটেন মসীশ্বর। ডাকি সরস্বতী মাকে,– “ত্রাণ করো এই ছেলেটাকে, মাস্টারিতে ভর্তি করো হাস্যরসীশ্বর।’... Read more
হাসিরাশি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নাম রেখেছি বাব্লারানী, একরত্তি মেয়ে। হাসিখুশি চাঁদের আলো মুখটি আছে ছেয়ে। ফুট্ফুটে তার দাঁত কখানি, পুট্পুটে তার ঠোঁট। মুখের মধ্যে কথাগুলি সব উলোটপালোট। কচি কচি হাত দুখানি, কচি কচি মুঠি, মুখ নেড়ে কেউ কথা ক’লে হেসেই... Read more
হাসিমুখে শুকতারা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হাসিমুখে শুকতারা লিখে গেল ভোররাতে আলোকের আগমনী অাঁধারের শেষপাতে। (স্ফুলিঙ্গ) Read more
হালকা আমার স্বভাব – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হালকা আমার স্বভাব, মেঘের মতো না হোক গিরিনদীর মতো। আমার মধ্যে হাসির কলরব আজও থামল না। বেদীর থেকে নেমে আসি, রঙ্গমঞ্চে বসে বাঁধি নাচের গান, তার বায়না নিয়েছি প্রভুর কাছে। কবিতা লিখি, তার পদে... Read more
হারিয়ে যাওয়া – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছোট্ট আমার মেয়ে সঙিনীদের ডাক শুনতে পেয়ে সিঁড়ি দিয়ে নীচের তলায় যাচ্ছিল সে নেমে অন্ধকারে ভয়ে ভয়ে, থেমে থেমে। হাতে ছিল প্রদীপখানি, আঁচল দিয়ে আড়াল ক’রে চলছিল সাবধানী।। আমি ছিলাম ছাতে তারায় ভরা চৈত্রমাসের রাতে।... Read more
